ঢেঁকি ছাটা চাল – ৫ কেজি

Description

ঢেঁকি ছাটা চাল: স্বাস্থ্যের ভান্ডার

ঢেঁকি ছাটা চাল, বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে প্রচলিত একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। এই চালটি ঢেঁকিতে চালানোর মাধ্যমে তৈরি করা হয়, যার ফলে এতে অনেক বেশি পুষ্টিগুণ থাকে।

ঢেঁকি ছাঁটা চাল কেন খাবেন?

ঢেঁকি ছাটা চাল কেন স্বাস্থ্যকর?

ঢেঁকি ছাটা চালে অনেক বেশি পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ থাকে। এতে রয়েছে:

• • ফাইবার: ফাইবার পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
  • ভিটামিন: বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন যেমন ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন ই ইত্যাদি।
  • খনিজ পদার্থ: আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি খনিজ পদার্থ।

ঢেঁকি ছাটা চালের উপকারিতা

• হৃদরোগ প্রতিরোধ: ঢেঁকি ছাটা চালে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
• ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: ঢেঁকি ছাটা চালে থাকা ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়তে সাহায্য করে, ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি উপকারী।
• ত্বকের স্বাস্থ্য: ঢেঁকি ছাটা চাল ত্বকের জন্য একটি দারুণ স্ক্রাব হিসেবে কাজ করে। এটি ত্বকের ময়লা দূর করে এবং ত্বককে মসৃণ করে।
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: ঢেঁকি ছাটা চালে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
• পেশি গঠন: ঢেঁকি ছাটা চালে থাকা প্রোটিন পেশি গঠনে সাহায্য করে।

ঢেঁকি ছাটা চাল দিয়ে তৈরি খাবার

ঢেঁকি ছাটা চাল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের সুস্বাদু খাবার তৈরি করা যায়। যেমন:

• ঢেঁকি ছাটা চালের ভাত: ঢেঁকি ছাটা চাল দিয়ে ভাত রান্না করে বিভিন্ন সবজি বা মাংসের সাথে খাওয়া যায়।
• ঢেঁকি ছাটা চালের খিচুড়ি: ঢেঁকি ছাটা চাল দিয়ে খিচুড়ি তৈরি করে খাওয়া যায়।
• ঢেঁকি ছাটা চালের পিঠা: ঢেঁকি ছাটা চালের গুঁড়া দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি করা যায়।